অনলাইন নিউজ ডেস্কঃ
ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’ মারাত্মকভাবে প্রভাব ফেলছে দিঘায় বিশেষ করে ওড়িশার বালাশ্বরের দক্ষিণে । ভারতের আবাহওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছেন যে জলোচ্ছ্বাস দিঘায় হয়েছে তা গত ৫০ বছরেও দেখা যায়নি ।
২৬ মে ভারতের গণমাধ্যমে বলা হয়েছে যে ভরাকোটালের কারণে যে জলোচ্ছ্বাস দেখা গিয়েছে দিঘা, মন্দারমণি, চাঁদিপুর, জুনপুট, বাঁকিপুটসহ উপকূলবর্তী এলাকায় তা গত ৫০ বছরেও দেখা যায়নি। দুপুরের দিকে কলকাতা, হাওড়া ও হুগলির একাধিক জায়গায় টর্নেডো হওয়ার আশংখা রয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, ‘উপকূলবর্তী এলাকায় গ্রামগুলিতে পানি ঢুকছে। পূর্ব মেদিনীপুরে ৫১টি নদীবাঁধ ভেঙেছে। গোসাবার গ্রামগুলি প্লাবিত। ২০ হাজার বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দিঘা, শংকরপুর এলাকা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নন্দীগ্রামে গ্রামের পর গ্রাম ডুবে গেছে। পূর্ব মেদিনীপুরে সাড়ে ৩ লাখের বেশি মানুষকে নিরাপদে সরানো হয়েছে। ১৫ লাখ মানুষকে নিরাপদে সরানো হয়েছে।’